Satya One is a Medium known for sharing knowledge about Cloud technology explained, Machine learning, AI technology, Windows technology, and many more technology-related Posts in the Bengali language.
Blockchain টেকনোলজি নামটি শুনলেই আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের মাথায় ক্রিপ্টো কারেন্সির অর্থাৎ বিটকয়েনের কথা মাথায় আসে কিন্তু আসলে বিটকয়েন হলো একটি ডিজিটেল মুদ্র্য। যেটা Blockchain টেকনোলজির মাধম্যে সন্চলিত। সময়ের অগ্রগতির সাথে সাথে আমার টেকনোলজির সাথে আরো বেশি নির্ভরশীল হতেই চলেছি। তাই আমার যে পরিমানে টেকনোলজির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছি তার জন্য টেকনোলোজিকেও সময়ের সাথে সাথে আরো বেশি শক্তিশালী করার প্রয়োজন আছে। Blockchain টেকনোলজি হলো তারই একটি অংশ। Blockchain technology শুধু ক্রিপ্টো কারেন্সির জন্য নয়। Blockchain technology বিভিন্য বিভাগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমি আপনাকে ৫ টি প্ৰশ্নোর মাধ্যমে Blockchain technology কি তার একটি সাধারণ বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আসা করি এই ৫ টি প্রশ্ন আর উত্তর আপনাকে Blockchain technology কি সেটা বুঝতে অনেকটাই সাহায্য করবে। প্রশ্ন ১ : Blockchain কি ? Blockchain শব্দটিতে দুটি শব্দ রয়েছে যা বিভক্ত করলে আপনি অনেকটা বুঝতে পারবেন। যেমন - Block মানে একটি বক্স আর চেন মানে শৃঙ্খলা বা শিকল বলতেপারেন। অর্থাৎ একসাথে বললে বক্স দিয়ে গঠিত একটি শৃঙ্খ...
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
ব্লগারের কর্মজীবনের সুযোগ? ব্লগারে আপনার কর্মজীবন শুরু করুন I
Get link
Facebook
X
Pinterest
Email
Other Apps
-
ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করা। আজকের দিনে সাবাইচায় স্বাধীনতা অর্থাত কর্মজীবনের স্বাধীনতা অফিসে বসের চাপ এখন আর কেও শয্য করতে চায় না। চায় নিজের একটা ব্যবসা বা কোম্পানি শুরু করতে। কিন্তু কিছু বাধা থাকার জন্য বা আর্থিক সমস্যার জন্য সেটা আর হয়ে উঠেনা। তাই আমি আপনাদের সামনে নিয়ে এসেছি কর্মজীবনে এগিয়ে যাবার একটি স্বাধীন পথ। তবে মনেরাখতে হবে এই পথটি হতে পারে স্বাধীন কিন্তু এখানেও প্রথমদিকে অনেক দক্ষতার সাথে পরিশ্রম করতে হবে। আর এক সময় হয়তো আপনি অন্য কারো বোস হয়ে কাজ করবেন।
ব্লগারে কর্মজীবন শুরু করার পূর্বে আপনি কিছু প্রশ্নের উত্তর জেনেনিন হয়তো আপনার মনেও এই প্রশ্নগুলি ঘোড়া ফেরা করছে।
১. ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করলে কি কি সুবিধা ?
ব্লগার হিসাবে কর্মজীবনের সুবিধার কথা বলতে গেলে অনেক আছে তবে আমি মূলত প্রধান কিছু নিয়ে আলোচনা করবো। সবার প্রথমে স্বাধীনতা যেটা আগেও বলেছি তবে জেনেনেই কি কি স্বাধীনতা আর কেমোন ভাবে স্বাধীনতা। ধরুন আপনি ব্লগের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করলেন মানে একটি ঠিকঠাক টাকা উপার্জন করছেন। তখন আপনার কাজের কোন নিদিষ্ঠ জাগা বা নিদিষ্ঠ সময় সেখানে প্রয়জন হয় না অর্থাত আপনি পৃথিবীর যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় আপনার ব্লগের রক্ষনাবেক্ষন করতে পারবেন। তার পর ধরুন আপনার শিক্ষগত যগ্যতার কথা ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরুকরতে আপনার কোনো নিদিষ্ঠ শিক্ষাগত যগ্যতা বা সাটিফিকেট দরকার হয়না। আপনি জদি কোনো কারনে ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি হতে পারেনি কিন্তু ইঞ্জিনিয়ারিং আপনার পছন্দ আপনি তার বিষয় বিভিন্ন বই পড়েছেন বা ইন্টারনেটের মাধ্যমে নানান ভাবে শিখেছেন আর আপনার এই বিষয় টি পছন্দ তাহলে আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং সাটিফিকেট ছাড়াই এই বিষয় গুলি অন্যের সাথে শেয়ার করতে পারবেন অর্থাত আপনি ইঞ্জিনিয়ারিং নানান বিষয় লেখালেখি করতে পারেন একটি ব্লগ শুরুকরে। তবে মনেরাখবেন আপনি যে বিষয় লিখছেন সেটা যেনো ১০০শতাংশ সঠিক হয়। ভুল হলে ইন্টারনেট থেকে কোনো অসুবিধা নাহলেও আপনার ব্লগার কর্মজীবনের বড়ো অসুবিধা হবে। যখন আপনার পাঠকরা জানতে পারবে যে আপনি ভুল তর্থ শেয়ার করছেন তখন সেই পাঠক আপনার ব্লগে আর আসবেনা একইভাবে অন্যকেও আসতে না করবে। তাই সঠিক তর্থ শেয়ার করুন এবং পাঠক দের আবার আসতে ও অনেকে আসতে বাধ্য করুন।
২. কার ব্লগার হিসাবে কাজ করতে পারবে ?
পূর্বে আলোচনা করেছে যে ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করতে কোনো নিদিষ্ঠ যোগ্যতার প্রয়জন নেই। এবার আলোচনা করি বয়স এবং লিংগ নিয়ে অর্থাত কতো বয়সের হওয়া প্ৰজন আর কোন লিংগ মানে পুরুষ না মহিলা। ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করতে কোনো নিদিষ্ঠ বয়সের প্রয়জন নেই আপনি হতে পারেন একজন ছাত্র বা ছাত্রী, আপনি হতে পারেন একজন সরকারি বা বেসরকারি রিটায়ার্ট একজন সবার জন্য খোলা এই ব্লগারের জীবন। এককথায় বলতে গেলে আপনার বয়স বা লিংগ দেখেনা ব্লগারের কর্মজীবন। তবে লেখার দক্ষতা এবং লেখার মাধ্যমে মানুষকে আকর্ষণ করার দক্ষতা থাকতে হবে আপনার মধ্যে তাহলে আপনি একজন ভালো ব্লগার হিসাবে চিহ্নিত হবেন ইন্টারনেটের জগতে।
৩. ব্লগ শুরু করতে কতোটাকা এবং কি কি প্রয়জন হয় ?
ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করতে মূলত প্রথমদিকে কোনো টাকার প্রয়জন হয়না। আপনার আমার চেনা ইন্টারনেটের জগতের একটি নাম গুগল এই কোম্পানি আপনাকে সাহায্য করবে ব্লগার হিসাবে কর্মজীবন শুরু করতে। blogger.com গুগলের একটি প্রোডাক্ট যেখানে আপনি একটি সাবডোমেন সহ হোস্টিং একেবারে বিনামূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন। শুধু আপনার একটি Gmail একাউন্ট থাকতে হবে। যদিও এখানে কিছু সীমাবদ্ধতা আছে তবুও সর্বপ্রথম এখন থেকে শুরু করতে পারেন এবং পরবর্তীতে অন্য প্লাটফর্ম কিনে ব্যবহার করতে পারবেন। এবার আসি আর কি কি প্ৰজন, বেশীকিছুনয় আপনার কাছে একটি ইন্টারনেট সংযোগ থাকতে হবে। সেটা আপনার কম্পিউটারে বা আপনার মোবাইলে হলে চলবে। তবে কম্পিউটার বা লেপটপ হলে সুবিধা একটু বেশি হয়।
৪. কত দিন কাজ করতে হবে বা সফল হতে কতদিন সময় লাগবে ?
ব্লগারে কর্মজীবন শুরু করার পর কত দিন কাজ করতে হবে আর সফল হতে কতদিন সময় লাগবে তা নির্ভর করবে আপনার উপরে, আপনি কতো দক্ষতার সহিত লিখতে আর পাঠকদের সহযোগিতা অর্জন করতে পারেন। এর কোনো নিদিষ্ট সময় নেই। হয়তো আপনি অল্প সময়ের মধ্যে সফলতা অর্জন করেনিতে পারেন বা অন্যদিকে দেখা গেলো যে আপনি অনেক সময় ব্যায় করেও সফলতা অর্জন করতে পারছেন না। তবে ব্লগার হিসাবে ৰমজীবন শুরু করতে আপনাকে প্রতিনিয়ত লিখতে হবে এবং একটি রুটিন হিসাবে আপনার লেখকে সবার সাথে শেয়ার করতে হবে।
৫. কি কি উপায় আর কতো টাকা উপার্জন হবে ?
ব্লগার থেকে কতো টাকা উপার্জন হবে ? এই প্রশ্নটির উত্তর সবাই প্রথমে জানতে চায় এবং কথাথেকে টাকা আসবে। তবে বলে রাখি সবার প্রথমে আপনি হাটা শিখুন তারপর সাইকেল চালানো শিখবেন। তবে অব্যশই জেনেরাখা ভালো যে আমাদের পরিশ্রমের পারিশ্রমিক হিসাবে কত টাকা অথবা কি পাবো। সাধারণত ব্লগের কোনো নিদিষ্ট টাকার হিসাব নেই যে আপনি মাসে এতো টাকা পাবেন তবে আপনার পারিশ্রমিক হিসাবে অনেক অনেক বেশিও আসতে পারে যেটা আপনি হয়তো কখনো ভাবতেও পারবেন না। এবার আসি কি কি মাধ্যমে উপার্জন হবে। ব্লগের মাধ্যমে অনেক উপায় আছে টাকা উপার্জন করার জন্য কিন্তু আমি মূলত দুটি বিষয় নিয়ে এখানে আলোচনা করবো।
ক. এড পেলেসমেন্ট : গুগল বা অন্যকোন এড প্রদান করি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে আপনার ব্লগে এড দেখিয়ে একটি ভালো মানের টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
খ. এফিলেট মার্কেটিং : আমাজন বা আলী এক্সপেরিসের মতো অনলাইন বাজার গুলির নানান জিনিস আপনার ব্লগের মাধ্যমে বিক্রি করে একটি ভালো মানের কমিশন উপার্জন করতে পারবেন।
আশাকরি এই তর্থ গুলি আপনার কাজে লাগবে। যদি তাই হয় থাকে বা আরো অন্যকোনো প্রশ্ন থাকে তবে অব্যশই কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাতে ভুলবেন না। আর হ্যায় যদি আপনি এই বিষয় গুলি ভিডিও রূপে দেখতে চান তাহলে নীচে দেওয়া ভিডিওটি দেখতে পারেন।
Blockchain টেকনোলজি নামটি শুনলেই আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ মানুষের মাথায় ক্রিপ্টো কারেন্সির অর্থাৎ বিটকয়েনের কথা মাথায় আসে কিন্তু আসলে বিটকয়েন হলো একটি ডিজিটেল মুদ্র্য। যেটা Blockchain টেকনোলজির মাধম্যে সন্চলিত। সময়ের অগ্রগতির সাথে সাথে আমার টেকনোলজির সাথে আরো বেশি নির্ভরশীল হতেই চলেছি। তাই আমার যে পরিমানে টেকনোলজির সঙ্গে যুক্ত হচ্ছি তার জন্য টেকনোলোজিকেও সময়ের সাথে সাথে আরো বেশি শক্তিশালী করার প্রয়োজন আছে। Blockchain টেকনোলজি হলো তারই একটি অংশ। Blockchain technology শুধু ক্রিপ্টো কারেন্সির জন্য নয়। Blockchain technology বিভিন্য বিভাগে ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আমি আপনাকে ৫ টি প্ৰশ্নোর মাধ্যমে Blockchain technology কি তার একটি সাধারণ বিষয় বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আসা করি এই ৫ টি প্রশ্ন আর উত্তর আপনাকে Blockchain technology কি সেটা বুঝতে অনেকটাই সাহায্য করবে। প্রশ্ন ১ : Blockchain কি ? Blockchain শব্দটিতে দুটি শব্দ রয়েছে যা বিভক্ত করলে আপনি অনেকটা বুঝতে পারবেন। যেমন - Block মানে একটি বক্স আর চেন মানে শৃঙ্খলা বা শিকল বলতেপারেন। অর্থাৎ একসাথে বললে বক্স দিয়ে গঠিত একটি শৃঙ্খ...
Comments